Latest

8/recent/ticker-posts

Header Ads Widget

দ্রুত বিয়ে হবার পরীক্ষিত আমল

দ্রুত বিয়ে হওয়ার কিছু পরীক্ষীত আমলঃ
আসসালামু আলাইকুম। বর্তমান পরিস্থিতি অনুযায়ী বিয়ে খুব কঠিন হয়ে দাড়িয়েছে। আল্লাহ আমাদের সহায় না হলে বিয়ে কোন ভাবেই সম্ভব নয়।তাই আল্লাহর উপর ভরসা করতে হবে এবং পাশাপাশি দ্বীনদার জীবনসঙ্গী তালাশ করতে হবে। তবে অনেকে আমরা আল্লাহর কাছে নির্দিষ্ট করে কাউকে চেয়ে বসি।কিন্তু এগুলো কি উচিত কি না আসুন জেনে নেই।              


১- বিয়ের জন্যে কিছু আমল আছে।
- যেমন, এস্তেগফার (আস্তাগফিরুল্লা-হ) করা। যথাসম্ভব সার্বক্ষণিক এস্তেগফার করা।
- - তারপর সুরা ফুরকানের ৭৪ নং আয়াতটা পড়তে পারেন। رَبَّنَا هَبْ لَنَا مِنْ أَزْوَاجِنَا وَذُرِّيَّاتِنَا قُرَّةَ أَعْيُنٍ وَاجْعَلْنَا لِلْمُتَّقِينَ إِمَامًا
‘হে আমাদের রব! আমাদের জন্য এমন স্ত্রী ও সন্তান-সন্ততি দান করুন যারা হবে আমাদের জন্য চোখজুড়ানো। আর আপনি আমাদেরকে করুন মুত্তাকীদের জন্য অনুসরণযোগ্য।'
অনেকে বলেন ফরজ নামাজের পর পড়তে। কারণ হাদিসের ভাষ্যমতে, ফরজ নামাজের পর দুয়া কবুল হয়। আর এটাও একটা দুয়া!! (তিরমিযি -৩৪৯৯ হাসান)
- বেশি বেশি দুয়া করা। বিশেষ করে দুয়া কবুলের মুহুর্তগুলো একটাও বাদ দেয়া উচিত না।

- - আমলের পাশাপাশি হালাল পন্থায় পাত্রের সন্ধান ও চেষ্টা করতে হবে।
2.স্পেসিফিক পাত্রের সাথে বিয়ে যেন হয়, এভাবে কখনোই দুয়া করা উচিত না। কারণ, তার মধ্যে আপাতদৃশ্যে কল্যাণ রয়েছে মনে হলেও, ভবিষ্যৎ আল্লাহ জানেন। সুতরাং নিজের জন্যে দুনিয়া ও আখেরাতে কল্যাণ হয় এমন পাত্রের জন্যে দুয়া করা। তবে এভাবে দুয়া করা যেতে পেরে-- "ঐ মানুষটা যদি আমার দুনিয়া ও আখেরাতের জন্যে কল্যাণকর হয়, তাহলে আমাকে পাইয়ে দিও। আর যদি তার মধ্যে কল্যাণ না থাকে, তাহলে আমাকে এমন ব্যক্তি মিলায়ে দাও, যার মধ্যে তুমি আমার জন্যে দুনিয়া ও আখেরাতে কল্যাণ রেখেছ।"
..

Post a Comment

0 Comments